Ekok Bima

সঞ্চয়ী বীমা পরিকল্প
(Endowment Insurance Plan)
পরিকল্প নং-০১ ও ০২

সর্বাধিক প্রচলিত ও জনপ্রিয় এই পরিকল্প বীমাবৃতের অকাল মৃত্যুতে বা নির্দিষ্ট মেয়াদ শেষে কাংখিত অর্থপ্রাপ্তি নিশ্চিত করে। কোন নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে বা তার আগে মৃত্যু হলে মৃত্যুর পরেই অর্জিত লাভসহ বীমাকৃত অংক অর্থাৎ বীমার টাকা দেয়া হয়। এ অর্থ অবসরকালীন জীবনে স্বাচ্ছন্দ্য আনতে সহায়তা করে। এ দিয়ে ছেলে-মেয়ের লেখাপড়ার খরচ মেটাতে পারেন বীমাবৃত। ব্যবসায় পুঁজি খাটিয়েও ঘরে লাভ তোলা যায়।
এ পরিকল্পে দুই ধরনের পলিসি দেয়া হয়-বোনাসযুক্ত (সারণী নং-০১) এবং বোনাস বিহীন (সারণী নং-০২)। বীমার মেয়াদ ন্যূনতম ১০ বছর। তবে, মেয়াদ পূর্তিকালীন বয়স ৬০ বছরের বেশী হবে না।

অন্ততঃ দু'বছর প্রিমিয়াম দেয়ার পর পলিসি 'আংশিক সম্পাদিত' (পেইড-আপ) বীমা সুবিধা ও 'সমর্পণ মূল্য' অর্জন করে। প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% ঋণ হিসাবে গ্রহণ করা যায়। বোনাস সম্পাদিত বীমা অংকের উপর প্রতি বছর চক্রবৃদ্ধি হারে যোগ করা হয়। দুই বছর পর প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হয়ে গেলেও পরিশোধিত বীমা অংক বোনাস অর্জন করতে থাকে। দাবী পরিশোধের সময় মূল বীমা অংক ও অর্জিত বোনাস পরিশোধ করা হয়। এ পরিকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসাবে এডিবি, পিডিএবি গ্রহণ করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। প্রিমিয়াম প্রদান পদ্ধতি বার্ষিক হলে সারণী হার থেকে ২.০০ টাকা এবং ষান্মাসিক হলে ১.০০ টাকা রেয়াত দেয়া হয়।

তিন কিস্তি বীমা পরিকল্প-বোনাসযুক্ত
(Three Payment Insurance Plan-With profit)
পরিকল্প নং-০৩

তিন কিস্তি বীমা পরিকল্প বীমাবৃতের জরুরী প্রয়োজন মেটাতে সহায়তা করে। বীমা চলাকালীন সময়ে বীমার আংশিক অর্থ পরিশোধ করা হয়। বীমাবৃতের অকাল মৃত্যুতে বীমার পুরো টাকা পরিশোধ করার নিশ্চয়তা রয়েছে। এই পরিকল্পের অধীনে ১২, ১৫, ১৮ কিংবা ২১ বছর মেয়াদী পলিসি গ্রহণ করা যায়। পরিকল্প অনুযায়ী বীমার এক-তৃতীয়াংশ মেয়াদ শেষে বীমা অংকের এক চতুর্থাংশ অর্থ এবং দুই-তৃতীয়াংশ মেয়াদ শেষে আরো এক চতুর্থাংশ অর্থ পরিশোধ করা হয়। মেয়াদ পূর্তির পর অর্জিত লাভসহ বাকী অর্ধেক টাকা পরিশোধ করা হয়। অর্থাৎ ১২ বছর মেয়াদের পলিসিতে ৪ বছর পর বীমা অংকের ২৫%, ৮ বছর পর বীমা অংকের আরো ২৫% এবং মেয়াদ শেষে বাকী ৫০% দেয়া হয়। ১৫ বছর মেয়াদের পলিসিতে ৫, ১০ ও ১৫ বছর পর অনুরূপ কিস্তি দেয়া হয়। ১৮ বছর মেয়াদী পলিসিতে বীমার আংশিক অর্থ যথাক্রমে ৬ ও ১২ বছর মেয়াদী বীমাতে যথাক্রমে ৭, ১৪ ও ২১ বছর পর একই ভাবে বীমার অর্থ পরিশোধ করা হয়।

প্রথম ও দ্বিতীয় কিস্তিতে বীমার অর্থ আংশিক পরিশোধিত হলেও মেয়াদ পূর্তির পূর্বে বীমাবৃতের মৃত্যু হলে বীমার পুরো টাকাই অর্জিত লাভসহ প্রদান করা হয়। অন্তত দু'বছর প্রিমিয়াম দেয়ার পর পলিসি আংশিক সম্পাদিত (পেইড আপ) বীমা সুবিধা ও 'সমর্পণ মূল্য' অর্জন করে। প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% ঋণ হিসেবে গ্রহণ করা যায়। বোনাস স্বাভাবিক নিয়মে অর্জিত হয়। তবে বীমা অংকের যে অংশ কিস্তি হিসাবে পরিশোধ করা হয় তার উপর কোন বোনাস অর্জিত হয় না। সুতরাং এ পরিকল্পে বোনাস ০১ পরিকল্প থেকে কম হয়।
বোনাস সম্পাদিত বীমা অংকের উপর প্রতি বছর চক্রবৃদ্ধি হারে যোগ করা হয়। দুই বছর পর প্রিমিয়াম বন্ধ হয়ে গেলেও সম্পাদিত বীমা অংক বোনাস অর্জন করতে থাকে। এ পরিকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসেবে এডিবি, পিডিএবি গ্রহণ করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়করমুক্ত। প্রিমিয়াম প্রদান রীতি বার্ষিক হলে সারণী হার থেকে ২.০০ টাকা এবং ষান্মাসিক হলে ১.০০ টাকা রেয়াত দেয়া হয়।

দ্বি-বার্ষিক প্রদান বীমা পরিকল্প-বোনাসযুক্ত
(Biennial payment Plan-With profit)
পরিকল্প নং-০৪

এ পরিকল্পে কিস্তি হিসাবে বীমার টাকা পরিশোধ করা হয়। ফলে বীমাবৃতের পক্ষে অনেক অনাকাংখিত অর্থনৈতিক সমস্যার তাৎক্ষণিক মোকাবেলা করা সহজতর হয়ে উঠে। তাছাড়া, মেয়াদের মধ্যে বীমাবৃতের অকাল মৃত্যু হলে বীমার পুরো টাকা পরিশোধ করা হয়। এ পরিকল্পের অধীনে ১০, ১৫ ও ২০ বছর মেয়াদী পলিসি গ্রহণ করা যায়। নির্দিষ্ট মেয়াদের ৪ বছর শেষ হলে এবং প্রতি ২ বছর পর পর বীমা অংকের অংশ বিশেষ কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়। ১০ বছর মেয়াদের পলিসিতে ২০% হারে বীমা অংকের সর্বোচ্চ ৬০%, ১৫ বছর মেয়াদের পলিসিতে ১৫% হারে বীমা অংকের সর্বোচ্চ ৭৫% এবং ২০ বছর মেয়াদের পলিসিতে ১০% হারে বীমার টাকার সর্বোচ্চ ৮০% কিস্তিতে পরিশোধ করা হয়।
অর্থাৎ ১০ বছর মেয়াদী পলিসিতে ৪ বছর পর বীমার টাকার ২০% প্রথম কিস্তি হিসাবে প্রদান করা হয়। তারপর প্রতি দু'বছর পর অর্থাৎ ৬ এবং ৮ বছর শেষে ২০% করে বীমার টাকার ৪০% বা প্রথম কিস্তিসহ বীমা অংকের সর্বমোট ৬০% টাকা পরিশোধ করা হয়। অবশিষ্ট বীমা অংক বা ৪০% মেয়াদ পূর্ণ হলে অর্জিত বোনাসসহ প্রদান করা হয়।

অনুরূপভাবে, ১৫ বছর মেয়াদী বীমায় ৫ দফায় এবং ২০ বছর মেয়াদী বীমায় ৮ দফায় যথাক্রমে ১৫% ও ১০% হারে কিস্তির টাকা পরিশোধ করা হয়। বাকী অর্থ যথারীতি অর্জিত বোনাস সহ মেয়াদ পূর্তিতে দেয়া হয়। মেয়াদ পূর্তির আগে এক বা একাধিক কিস্তির টাকা প্রদান করার পরে যদি বীমাবৃতের মৃত্যুঘটে, তবুও বীমার পুরো টাকা অর্জিত বোনাসসহ পরিশোধ করা হয়। অন্তত দু'বছর প্রিমিয়াম দেবার পর পলিসি আংশিক সম্পাদিত (পেইড আপ) বীমার সুবিধা ও 'সমর্পণ মূল্য' অর্জন করে। প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% ঋণ হিসাবে গ্রহণ করা যায়। বোনাস স্বাভাবিক নিয়মে অর্জিত হয়। তবে বীমা অংকের যে অংশ কিস্তি হিসাবে পরিশোধ করা হয় তার উপর কোন বোনাস অর্জিত হয় না।

সুতরাং এ পরিকল্পে অর্জিত বোনাস ০১ পরিকল্প থেকে কম হয়। বোনাস সম্পাদিত বীমা অংকের উপর প্রতি বছর চক্রবৃদ্ধি হারে যোগ করা হয়। প্রিমিয়াম প্রদান দু'বছর পর বন্ধ হয়ে গেলেও পরিশোধিত বীমা অংক বোনাস অর্জন করতে থাকে। এই পরিকল্পের সাথে সহযোগী বীমা হিসাবে এডিবি, পিডিএবি গ্রহণ করা যায়। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমার দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। প্রিমিয়াম প্রদান পদ্ধতি বার্ষিক হলে সারণী হার থেকে ২.০০ টাকা এবং ষান্মাসিক হলে ১.০০ টাকা রেয়াত দেয়া হয়।

একে পাঁচ নিরাপত্তা বীমা পরিকল্প-বোনাসযুক্ত
(Five-to-One-Endowment Insurance Plan-With profit)
একক প্রিমিয়াম প্রদান বীমা
পরিকল্প নং-০৬

বীমাবৃতের মৃত্যুতে পরিবারের জন্য আর্থিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাই এই পরিকল্পের লক্ষ্য। একটি মাত্র প্রিমিয়াম দিতে হয় বলে বিশেষত প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য এই বীমা অপেক্ষাকৃত সুবিধাজনক ও নির্ভরযোগ্য পরিকল্প হিসাবে পরিচিত। এই পরিকল্পের অধীনে বীমার মেয়াদ ১০ ও ১৫ বছর এই মেয়াদকালে যে কোন সময়ে বীমাবৃতের মৃত্যু হলে বীমাকৃত অর্থের পাঁচগুণ প্রদান করা হয়। মেয়াদ পর্যন্ত বেঁচে থাকলে মেয়াদ শেষে মূল বীমা অংক অর্জিত বোনাসসহ পরিশোধ করা হয়। পলিসি গ্রহণ করার সময় শুধুমাত্র একবারই প্রিমিয়াম জমা দিতে হয়। ফলে নিয়মিত প্রিমিয়াম জমা দেয়ার ঝামেলা থেকে বীমাবৃত রক্ষা পান। প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। উল্লেখ্য যে, এই পরিকল্পের জন্য বীমা ঝুঁকি অংক মূল বীমা অংকের ৫ গুণ হবে এবং তার প্রেক্ষিতে অবলিখন চাহিদাদি দাখিল করতে হবে।

দেনমোহর বীমা (তাকাফুল)-বোনাসযুক্ত
Moharana Bima (Takaful)-With profit)
পরিকল্প নং-০৮

মহান আল্লাহ্ তায়ালা তাঁর সৃষ্টি রক্ষার্থে জোড়ায় জোড়ায় অন্যান্য প্রাণী ও মানব মানবী সৃষ্টি করেছেন এবং নারী-পুরুষদের মধ্যে বিবাহকে ফরজ ঘোষণা করেছেন। এর বিস্তারিত বিবণ পবিত্র কোরআন শরীফের সুরা নেছায় বর্ণিত আছে। আল্লাহ্ তায়ালা নারী-পুরুষের মিলনের এবং সৎ সংসার যাপনের জন্য বিবাহকে হালাল ঘোষণা করেছেন। বিবাহ সম্পাদনের জন্য হাদিস শরীফে সুনির্দিষ্ট নীতিমালার মধ্যে নারীর প্রাপ্য মোহরানা স্বামী কর্তৃক অবশ্য পরিশোধযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে। এ মোহরানা পরিশোধ না করা হলে রোজ হাশরের দিনে একজন্য জবাবদিহি করতে হবে।

এ পরিকল্পটি সারা মুসলিম বিশ্বে অত্যন্ত জনপ্রিয়। এ পরিকল্পের অধীনে স্ত্রীকে স্বামী কর্তৃক দেয় দেনমোহর প্রদানের নিশ্চয়তা রয়েছে। এ পরিকল্পের অধীনে দেনমোহর এর সমপরিমাণ অংকের বীমা করা হয়। তবে ইচ্ছা করলে এর চেযে বেশী অংকের বীমাও করা যায়। এ পরিকল্পের অধীনে মেয়াদপূর্তির পূর্বে বীমাবৃতের মৃত্যুতে পুরো বীমা অংক অর্জিত লাভসহ নমিনিকে (বীমা গ্রাহকের স্ক্রীকে) প্রদান করা হয়। মেয়াদান্তে বীমা গ্রহীতা জীবিত থাকলে লাভসহ বীমা অংক প্রদান করা হয়।

২ বছর প্রিমিয়াম দেবার পর পলিসি আংশিক সম্পাদিত (পেইড আপ) বীমা সুবিধা ও 'সমর্পণ মূল্য' অর্জন করে। প্রয়োজনে সমর্পণ মূল্যের সর্বোচ্চ ৯০% ঋণ হিসাবে গ্রহণ করা যায়। দুই বছর পর প্রিমিয়াম প্রদান বন্ধ হয়ে গেলেও পরিশোধিত বীমা অংক বোনাস অর্জন করতে থাকে। এই করিকল্পের সাথে কোন সহযোগী বীমা প্রদান করা হয় না। প্রদত্ত প্রিমিয়াম উপর যায়কর রেয়াত পাওয়া যায়। বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত। প্রিমিয়াম প্রদান পদ্ধতি বার্ষিক হলে সারণী হার থেকে ২.০০ টাকা এবং ষান্মাসিক হলে ১.০০ টাকা রেয়াত পাওয়া যায়।

পেনশন বীমা পরিকল্প-বোনাস বিহীন

(Pension Bima-Without profit)

পরিকল্প নং-১০

অবসরকালীন জীবনে পেনশন প্রদান এ পরিকল্পের মূল লক্ষ্য। তাছাড়া বীমাবৃতের অকাল মৃত্যুতে আর্থিক ক্ষতিপূরণের নিশ্চয়তা এতে রয়েছে।
এ পরিকল্পে অবসরকালীন সময় থেকে মৃত্যু পর্যন্ত নির্দিষ্ট হারে পেনশন দেয়া হয়। যদি পেনশন শুরুর পূর্বে বীমাবৃতের মৃত্যু হয়, তবে তার পরিবারবর্গ (মনোনীতক) এক কালীন বার্ষিক পেনশনের ১০ গুণের সমপরিমাণ বীমার টাকা বা বীমা অংক লাভ করবেন। অবশ্য মনোনীতক ইচ্ছা করলে পেনশন আকারে এ টাকা ভোগ করতে পারেন। বীমাবৃতের স্বনির্বাচিত অবসর গ্রহণের বয়স হবে ৫০ থেকে ৬০ বছর। পেনশন কমপক্ষে ১০ বছরের জন্য প্রদান করা হয়। অর্থাৎ পেনশন শুরুর ১০ বছরের মধ্যে যে কোন সময়ে বীমাবৃতের মৃত্যু হলে ১০ বছরের বাকী সময়ের পেনশন তাঁর পরিবারকে (মনোনীতক) দেয়া হবে। ১০ বছর পর বীমা গ্রাহক যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন তাঁকে পেনশন দেয়া হবে।

যদি বীমা গ্রাহক বীমা চলাকালীন সময়ে অসুস্থ্যতা বা দুর্ঘটনার কারণে স্থায়ীভাবে সম্পূর্ণ পঙ্গু হয়ে যান তাহলে পরবর্তীতে তাঁকে আর কোন প্রিমিয়াম দিতে হবে না। এই অবস্থায় বীমা গ্রাহক যদি স্বনির্বাচিত অবসর গ্রহণ বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকেন তাহলে তিনি নিয়ম অনুযায়ী অর্থ পাবেন অথবা অবসর গ্রহণ করবার আগে (পেনশন শুরুর পূর্বে) যদি মারা যান তাহলে পুরো বীমা অংকের টাকা মনোনীতককে দেয়া হবে।
বার্ষিক পেনশনের সর্বোচ্চ ৫০% পেনশন শুরুর সময়ে অথবা তখন থেকে এক বছরের মধ্যে কোম্পানীর নির্ধারিত হারে নগদ অংকের বিনিময়ে সমর্পণ করা যেতে পারে। সমর্পিত পেনশন মোট পেনশন থেকে বিয়োগ হবে। বাকি অংশ নীট পেনশন হিসাবে দেয়া হবে।

এ পরিকল্পের সাথে কোন সহযোগী বীমা প্রদান করা হয় না এবং বার্ষিক পেনশনের ১০ গুণকে বীমা ঝুঁকি হিসাবে গ্রহণ করে তার ভিত্তিতে অবলিখন চাহিদাদি নির্ণয় করা হয়। এই পরিকল্পে কোন প্রিমিয়াম রেয়াত নাই। বার্ষিক ভিত্তিতে ছাড়াও ষান্মাসিক ও ত্রৈমাসিক পদ্ধতিতে প্রিমিয়াম প্রদান করা যেতে পারে। প্রিমিয়াম নির্ধারণ করার নিয়ম নিম্নরূপঃ
বার্ষিক প্রিমিয়াম কিস্তি ঃ সারণী হার
ষান্মাসিক প্রিমিয়াম কিস্তি ঃ বার্ষিক প্রিমিয়াম  ০.৫২৫
ত্রৈমাসিক প্রিমিয়াম কিস্তি ঃ বার্ষিক প্রিমিয়াম  ০.২৭৫
প্রদত্ত প্রিমিয়ামের উপর আয়কর রেয়াত পাওয়া যায়, বীমা দাবীর টাকাও আয়কর মুক্ত।